আধুনিক সমাজ উন্নতির পণ্য দ্বারা চারদিকে ঘিরে রয়েছে তা সত্ত্বেও সময়ে সময়ে মধ্যযুগের মধ্যে কিছু উপস্থিত হয় যা পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে আসে। দুষ্ট চোখে এলে এটি পুরোপুরি লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে সন্তানের ব্যাপারে।
"জিনসেড!" - বাস্তবে প্রথম জিনিসটি যে যুবতী মায়ের জ্ঞানী আত্মীয় এবং পরিচিতরা বছরের পর বছর ধরে বলে থাকে যখন শিশু কোনও আপাত কারণ ছাড়াই অস্থির আচরণ করে। যদি শিশুটি কান্নায় ফেটে যায়, যদিও তাকে খাওয়ানো হয়, জামাকাপড় পরিবর্তন হয় এবং উষ্ণ হয়, এবং যোগাযোগও করে না এবং সক্রিয়ভাবে ঘুরছে, এটি দুষ্ট চোখ যা প্রথম অনুমান হয়ে যায়।
অশুভ চোখ কি
মনোবিজ্ঞান অনুসারে দুষ্ট চোখটি এক ধরণের মানসিক আক্রমণ হয় যখন এটি কেবল একবার চেহারা দিয়ে করা হয়।
এই জাতীয় মন্দ চোখ কেবল নিজের উপার্জনই নয়, নিজেকে অন্য ব্যক্তির কাছে প্রেরণেও সহজ। এমনকি এটি করার কোনও সচেতন অভিপ্রায় ছাড়াই।
দুষ্ট চোখকে নেতিবাচক শক্তিও বলা হয়, যা কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তির দিকে পরিচালিত হয়েছিল এবং তার সমস্ত জীবনশক্তি কেড়ে নেয়। তদুপরি, এই শক্তি যত শক্তিশালী হবে তত বেশি ক্ষতি হবে।
এছাড়াও, বিশেষভাবে পরিচালিত ম্যাজিক সেশনগুলি, যার উদ্দেশ্য ক্ষতি প্ররোচিত করা, একটি প্রেমের বানান ইত্যাদিকেও দুষ্ট চোখ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।
শিশুরা কেন দুষ্ট চোখে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি? কারণটি সহজ: শিশুরা বড়দের এবং এমনকি অপরিচিতদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে of তবে ভারী শক্তি সম্পন্ন ব্যক্তির পক্ষে সন্তানের প্রশংসা করা যথেষ্ট সহজ, যাতে তিনি এসোটেরিসিস্টদের দুষ্ট চোখকে কী বলে তার উপসর্গ দেখা দিতে শুরু করে।
দুষ্ট দৃষ্টি কোনও ব্যক্তির অনুরোধে ঘটে না, তবে হিংসা অনুভূতির ফলস্বরূপ।
সমস্যার লক্ষণ
বিশেষজ্ঞরা এমনকী বেশ কয়েকটি লক্ষণ সনাক্ত করেছেন যা এ জাতীয় ঘটনাটিকে দুষ্ট চোখ হিসাবে চিহ্নিত করতে পারে। স্বাভাবিকভাবেই, তাদের বয়সের কারণে নবজাতক শিশুরা তাদের বেশিরভাগকে নির্দেশ করতে পারে না। তবে কোনও মা, যদি তার শিশুর অদ্ভুত এবং অবর্ণনীয় আচরণ সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হন, যদি তিনি ঘনিষ্ঠভাবে দেখেন তবে তিনি সেগুলি খুঁজে পেতে পারেন।
সুতরাং, দুষ্ট চোখের লক্ষণগুলি হ'ল:
- সৌর প্লেক্সাস অঞ্চলে অস্বস্তি;
- বৃদ্ধি এবং উচ্চারণ আগ্রাসন, খিটখিটে, বা বিপরীতে হঠাৎ করে অত্যধিক সিদ্ধান্তহীনতা দেখা দিয়েছে;
- মাথাব্যথা;
- তন্দ্রা ইত্যাদি
কোনও শিশু জিন্সড হলে কী করবেন to
আপনি যদি সন্দেহ করেন যে আপনার সন্তানের খারাপ দৃষ্টি রয়েছে, তবে প্রথমে তাকে পবিত্র জল দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। বিকল্পভাবে, কখনও কখনও এটি পাশাপাশি পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। যে কোনও ক্ষেত্রে, এই ধরনের প্রক্রিয়া থেকে কোনও ক্ষতি হবে না।
বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে কোনও নির্দিষ্ট প্যাটার্ন অনুসারে একটি শিশুকে মন্দ জল থেকে পবিত্র জল দিয়ে ধুয়ে নেওয়া জরুরী: একটি রাগ বা হেম এবং ঘড়ির কাঁটার দিকের ভুল দিক দিয়ে।
বাইরে যাওয়ার আগে নিজেকে রক্ষা করাও মূল্যবান। কাউকে সন্তানের জিন্সিং থেকে বিরত রাখতে, তার বাম হাতলে একটি লাল থ্রেড, স্ট্রিং বা ফিতা বাঁধার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
অনেকগুলি উপায় রয়েছে এবং আপনি যদি লোক চিহ্নগুলিতে বিশ্বাস করেন তবে আপনি সেগুলি ব্যবহার করতে পারেন। কেবল মনে রাখবেন যে তারা অবশ্যই সন্তানের জন্য নিরাপদ থাকতে হবে, যেমন। মাথার চূড়ায় নোনতা দেওয়া এবং বুকের দুধের সাহায্যে শিশুর মুখ মুছে ফেলা মূলত ভুল এবং এমনকি শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। তদতিরিক্ত, মনে রাখবেন যে এই সমস্ত তত্ত্বের কোনও অফিসিয়াল নিশ্চিতকরণ নেই।
